
নিহত ওই দুই শিক্ষার্থী উপজেলার আড়াইপাড়া মাজেদা মজিদ উচ্চ বিদ্যালয়ের ৮ শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিলো।
ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো.ইয়াসিন আলী আত্মহত্যার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এলাকাবাসী ও সূত্রে জানা যায়, এক সপ্তাহ আগে মাজেদা মজিদ উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী জেমি আক্তার ঘাস মারা কিটনাশক পান করে।
প্রথমে তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয় অবস্থার অবনতি হলে ঢাকার একটি হাসপাতালে রেফার করা হয়|
দুই দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর ওই শিক্ষার্থী মৃত্যু হয়। নিহত জেমি আড়াই পাড়া গ্রামের জামান মিয়ার মেয়ে।
এদিকে একই ভাবে গত শনিবার (৫ নভেম্বর) একই বিদ্যালয়ের একই শ্রেণিতে পড়ুয়া সাদিয়া আক্তার ঘাস মারার কিটনাশক পান করে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আনলে কর্তব্যরত চিকিৎসাক অবস্থার অবনতি দেখে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে রেফার করেন।
গতকাল রোববার অবস্থার উন্নতি হলে ছুটি নিয়ে বাড়ি আসে আজ সোমবার ভারে ওই শিক্ষার্থীর নিজ বাড়ীতে মৃত্যু হয়।
ওই বিদ্যালয়ের অভিভাবক সদস্য আজাহারুল ইসলাম বলেন, পরস্পর শুনেছি দুই শিক্ষার্থী প্রেম সংঘটিত বিষয়ে জড়িত ছিল। পরে জানলাম ঘাস মারা কিটনাশক পান করে মৃত্যু বরণ করেছে। মৃত্যুটা রহস্য জনক মনে হচ্ছে।
মাজেদা মজিদ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. ইয়াসিন মুঠোফোনে বলেন, নিহত দুই শিক্ষার্থী আমার বিদ্যালয়ের ছাত্রী। কেন ঘাস মারার বিষ পান করে ওই দুই শিক্ষার্থী মারা গেলো তা জানি না।