তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

বৃহস্পতিবার, ২০ অক্টোবর, ২০২২

সিম বিক্রয়ে নিষেধাজ্ঞা! গ্রামীণফোনের গ্রাহক কমেছে ২৯ লাখ

সিম বিক্রয়ে নিষেধাজ্ঞা! গ্রামীণফোনের গ্রাহক কমেছে ২৯ লাখ

গত জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর সময়ে গ্রামীণফোনের গ্রাহক কমেছে ২৯ লাখ। সিম বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে গ্রাহক কমেছে বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে গ্রামীণফোন।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সেবার মান উন্নত না করা পর্যন্ত গ্রামীণফোন সিম বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়ে রেখেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি। সেপ্টেম্বর শেষে গ্রামীণফোনের মোট গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ১৮ লাখ। এর মধ্যে ৫৫ দশমিক ৬ শতাংশ অর্থাৎ ৪ কোটি ৫৫ লাখ গ্রাহক ইন্টারনেট ব্যবহারকারী।জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৯ মাসে ১১ হাজার ২৮৭ কোটি টাকা রাজস্ব আয় করেছে গ্রামীণফোন, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় তুলনায় ৫ দশমিক ৭ শতাংশ বেশি।

গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী ইয়াসির আজমান বলেন, বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ থাকা সত্ত্বেও শক্তিশালী বাজার কার্যক্রম পরিচালনার মাধ্যমে গ্রামীণফোন আয়ে প্রবৃদ্ধি অব্যাহত রাখতে পেরেছে। জুনের শেষ থেকে সিম বিক্রির ওপর নিয়ন্ত্রক সংস্থার নিষেধাজ্ঞার কারণে তৃতীয় প্রান্তিকে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। ফলে গ্রাহকসংখ্যা কমেছে। তিনি জানান, জুন প্রান্তিকের তুলনায় সেপ্টেম্বর প্রান্তিক শেষে গ্রাহক কমেছে ৩ দশমিক ৪ শতাংশ। এ নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে উঠতে নিয়ন্ত্রক সংস্থার সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখা হচ্ছে।গ্রামীণফোন লিমিটেডের প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা ইয়েন্স বেকার বলেন, টানা ছয় প্রান্তিকে গ্রামীণফোন সামগ্রিক আয়ে প্রবৃদ্ধি বজায় রেখেছে।

তৃতীয় প্রান্তিকে গ্রামীণফোনের ইপিএস ৬ টাকা ৭২ পয়সা : জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে গ্রামীণফোন। গত বুধবার অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভায় চলতি অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। এতে দেখা গেছে, কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা হয়েছে ৬ টাকা ৭২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে যা ছিল ৬ টাকা ৩৪ পয়সা। শেষ প্রান্তিক মিলিয়ে গত ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১৯ টাকা ৫৪ পয়সা।

গত বছরের একই সময়ে তা ১৯ টাকা ২৩ পয়সা ছিল। ৩০ সেপ্টেম্বর কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য হয়েছে ৩১ টাকা ৪৮ পয়সা। সর্বশেষ কোম্পানিটির শেয়ার ২৮৬ টাকা ৬০ পয়সায় লেনদেন হয়েছে। এটি শেয়ারটির ফ্লোর প্রাইস। এ দামে শেয়ারটি প্রায় দেড় মাস ধরে ঠায় দাঁড়িয়ে রয়েছে। শেয়ারটির বর্তমান দাম অনুযায়ী এর পিই রেশিও ১১ দশমিক ১৮ পয়েন্ট।

শনিবার, ৮ অক্টোবর, ২০২২

রাত ১২টার পর ইন্টারনেট বন্ধ চান মন্ত্রী

রাত ১২টার পর ইন্টারনেট বন্ধ চান মন্ত্রী

শিক্ষার্থীদের রাত জেগে ইন্টারনেটের ব্যবহার থামাতে রাত ১২টার পর থেকে ইন্টারনেট সেবা বন্ধ রাখা উচিত বলে মনে করেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ. ক. ম মোজাম্মেল হক। 

তবে যারা বিদেশের সঙ্গে ব্যবসাবাণিজ্য করে তাদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা থাকতে পারে বলে উল্লেখ করেন তিনি।শনিবার (৮ অক্টোবর) বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রে (টিএসসি) এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের ৭৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এ আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।

মোজাম্মেল হক বলেন, ‘লেখাপড়া রেখে আমরা যেভাবে মোবাইলে মনোনিবেশ করি, এটা জাতির জন্য এলার্মিং। আমার মনে হয়, ভবিষ্যতে জাতি মেধাশূন্য হয়ে যাবে। সরকারের কাছে একটা সুপারিশ থাকতে পারে, রাত ১২টার পরে ইন্টারনেট বন্ধ রাখা উচিত। যারা বিদেশের সঙ্গে ব্যবসাবাণিজ্য করে তাদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা থাকতে পারে।’তিনি বলেন, নিশ্চয়ই কানেকটিভিটি বা টেকনোলজি প্রয়োজন। 

কিন্তু সব কিছুরই একটা মাত্রা থাকা দরকার। এসব যন্ত্রের (মুঠোফোন) মাধ্যমে কীভাবে মিথ্যাচার-অপপ্রচার চলে! এগুলোতে যদি নিয়ন্ত্রণ না থাকে, তাহলে দেশে সুস্থ রাজনীতি বা সুস্থ জীবন যাপন করা খুব কঠিন হয়ে যাবে। তিনি আরও বলেন, ‘পৃথিবীর প্রায় সব দেশে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় পার্টটাইম জবের (খণ্ডকালীন চাকরি) সুযোগ আছে। 

এটা আমাদের দেশেও সম্ভব।’বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় গবেষণা বাড়ানোর আহ্বান জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘গবেষণা না থাকলে ভবিষ্যতে মেধার সংকট দেখা দেবে। এমনিতে বর্তমানে টেকনোলজি (প্রযুক্তি), বিশেষ করে মোবাইলের কারণে আমাদের সন্তানরা এখন রাত ১২টা, ১টা, ২টা পর্যন্ত এগুলো নিয়েই থাকে। আমাদের সময় আমরা যেভাবে লাইব্রেরিতে যেতাম, লেখাপড়ার যে উদ্যোগ ছিল, এখন সেগুলো নেই।’অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের ৭৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মো. আখতারুজ্জামান। 

অ্যালামনাইয়ের সভাপতি আনোয়ার-উল-আলম চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আলোচনা সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন সংগঠনের মহাসচিব মোল্লা মো. আবু কাওছার।

আরও বক্তব্য দেন সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন বাদল, পুলিশের সদ্য সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ, অ্যালামনাইর সাবেক সভাপতি মঞ্জুর এলাহী, সাবেক মহাসচিব মোহাম্মদ ফরাস উদ্দীন প্রমুখ। সভা শেষে সন্ধ্যায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়।

মঙ্গলবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২২

আগের কেনা ২৮ হাজার ইভিএম অকেজো

আগের কেনা ২৮ হাজার ইভিএম অকেজো

নির্বাচন কমিশন গত চার বছরে সারা দেশের আঞ্চলিক, জেলা ও উপজেলা কার্যালয়গুলোতে মোট ৯৩ হাজার ইভিএম পাঠিয়েছিল। এর ৩০ শতাংশ বা প্রায় ২৮ হাজার ইভিএম (ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন) সঠিকভাবে সংরক্ষণ করতে না পারায় অকেজো বা ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।

এখন ইসি বলছে, ওই ইভিএমগুলো একেবারে নষ্ট হয়ে যায়নি। মেরামত করে আবার ব্যবহার করা যাবে। ইতিমধ্যে সে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। যথাযথভাবে সংরক্ষণের ব্যবস্থা না থাকায় এই অবস্থা হয়েছে বলে মনে করে ইসি।

গত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের (২০১৮ সালে) আগে ইভিএম কেনার জন্য ৩ হাজার ৮২৫ কোটি টাকার পাঁচ বছর মেয়াদি একটি প্রকল্প নেয় নির্বাচন কমিশন। ওই প্রকল্পের অধীনে ১ লাখ ৫০ হাজার ইভিএম কেনা হয়েছে। 

ইসি সূত্র জানায়, দেড় লাখ ইভিএমের মধ্যে ৯৩ হাজার বিভিন্ন আঞ্চলিক, জেলা ও উপজেলা কার্যালয়ে পাঠানো হয়। এর বাইরে ৫৪ হাজার ৫০০ ইভিএম রাখা আছে গাজীপুরে মেশিন টুলস ফ্যাক্টরিতে (বিএমটিএফ)। আর ২ হাজার ৫০০টি ইভিএম আছে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে। ওই প্রকল্পে ইভিএমের ১০ বছরের ওয়ারেন্টি (বিক্রয়োত্তর সেবার নিশ্চয়তা) থাকার কথা বলা হয়েছিল।

চলতি সেপ্টেম্বর মাসেই ঢাকার বাইরে থাকা ইভিএমগুলোর অবস্থা নিয়ে তথ্য সংগ্রহ করেছেন ইভিএম প্রকল্পের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তারা। তাতে দেখা গেছে, যে ৩০ শতাংশ ইভিএম ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে, সেগুলোর বেশির ভাগের বিভিন্ন ধরনের হার্ডওয়্যার (একধরনের সরঞ্জাম) সংক্রান্ত সমস্যা আছে। কিছু ক্ষেত্রে যন্ত্রাংশ নষ্ট হয়েছে বা হারিয়ে গেছে। এর বাইরে ৪৫ হাজার ৫০০টি ইভিএম রাখা হয়েছে কাগজের প্যাকেটে। 

এগুলোর মান নিয়েও সংশয় তৈরি হয়েছে। কমিশন এখনো এগুলোর মান যাচাই করেনি।সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ইভিএম প্রকল্পে কেনা যন্ত্রগুলো সংরক্ষণের জন্য কোনো বরাদ্দ নেই। ইসির মাঠপর্যায়ের বিভিন্ন কার্যালয়ে জায়গার স্বল্পতা রয়েছে। যে কারণে ৩০টি জেলায় গুদাম ভাড়া নেওয়া হয়েছে। অন্য জেলাগুলোতেও গুদাম ভাড়া নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে। যথাযথভাবে সংরক্ষণের অভাবে ইভিএমের আয়ুষ্কাল কমে যাচ্ছে। আর্থিক ক্ষতির পাশাপাশি সামনের দিনে নির্বাচনে ব্যবহারযোগ্য ইভিএমের ঘাটতি তৈরি হওয়ারও আশঙ্কা আছে।

ইসি সূত্র জানায়, ঢাকা থেকে যে পরিমাণ ইভিএম মাঠপর্যায়ে পাঠানো হয়েছিল আর মাঠ থেকে যে তথ্য পাওয়া গেছে—এই দুয়ের হিসাবে পার্থক্য রয়েছে। ইভিএম প্রকল্প থেকে মাঠপর্যায়ে ৯৩ হাজার ৪১০টি ইভিএম মাঠপর্যায়ে পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু মাঠপর্যায় থেকে ৮০ হাজার ১৭০টির তথ্য পাওয়া গেছে।

ইভিএম প্রকল্পের পরিচালক সৈয়দ রাকিবুল হাসান প্রথম আলোকে বলেন, ৩০ শতাংশ ইভিএম একেবারে নষ্ট হয়ে গেছে, তা নয়। এগুলো মেরামতযোগ্য। অনেকগুলোর কেব্‌ল (তার) ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, কিছু ক্ষেত্রে ব্যাটারি অকার্যকর হয়েছে, কিছু মনিটর নষ্ট হয়েছে, কিছু ক্ষেত্রে ইভিএমে আঙুলের ছাপ নেওয়ার যে স্ক্যানার (ইভিএমে যুক্ত একধরনের যন্ত্রাংশ) ভালোভাবে কাজ করছে না। কোনো কোনো ক্ষেত্রে বাটন (যেখানে চাপ দিয়ে ভোট দেওয়া হয়) নষ্ট হয়েছে। মেরামতের জন্য ইতিমধ্যে ১০ হাজার ইভিএম গাজীপুরে মেশিন টুলস ফ্যাক্টরিতে পাঠানো হয়েছে।

যথাযথভাবে সংরক্ষণের ব্যবস্থা না থাকায় এমন জায়গায় ইভিএমগুলো রাখা হয়েছে, যেখানে এগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে মনে করেন ইভিএম প্রকল্পের পরিচালক সৈয়দ রাকিবুল হাসান। তিনি বলেন, ইভিএম কিনতে নতুন যে প্রকল্প নেওয়া হচ্ছে, তাতে এই যন্ত্র সংরক্ষণের জন্য ওয়্যারহাউসে (গুদামঘর) রাখার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, এই ইভিএমগুলোর পাঁচ বছরের সার্ভিস ওয়ারেন্টি (বিক্রির পর নষ্ট হলে মেরামত করে দেওয়ার নিশ্চয়তা) এবং সব যন্ত্রাংশের এক বছরের গ্যারান্টি (নিশ্চয়তা) আছে। তিনি বলেন, মাঠপর্যায়ে পাঠানো সব ইভিএমই আছে।

নির্বাচনের জন্য এক উপজেলা থেকে অন্য উপজেলায় অনেক ইভিএম স্থানান্তর করা হয়, যেগুলো ‘ট্র্যাক’ (শনাক্ত) করা হয়নি। যে কারণে সংখ্যার কিছু গরমিল দেখা গেছে।

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগসহ ইসিতে নিবন্ধিত চারটি দল নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহারের পক্ষে। অন্যদিকে বিএনপিসহ সরকারবিরোধী বেশির ভাগ দল ইভিএমের বিরোধিতা করে আসছে। এমনকি জাতীয় সংসদের প্রধান বিরোধী দলের ভূমিকায় থাকা জাতীয় পার্টিরও ইভিএমের প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস নেই। এরপরও ইভিএমের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে ইসি।আগে কেনা ইভিএমের মধ্যে ২৮ হাজার অকেজো হয়ে যাওয়ার বিষয়ে নির্বাচন বিশেষজ্ঞ আব্দুল আলিম, ইভিএমের আয়ুষ্কাল একেক দেশে একেক রকম। ৫ থেকে ১০ বছর পর্যন্ত ইভিএম সচল থাকে। 

দেশে চার বছরের মধ্যে কেন ইভিএমে সমস্যা তৈরি হলো, তা খতিয়ে দেখা দরকার। কমিশনের উচিত ছিল এগুলো যথাযথভাবে সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা। তিনি বলেন, ইভিএমে কী কী সমস্যা হচ্ছে, তার একটি পরিপূর্ণ বিশ্লেষণ ও চিত্র নির্বাচন কমিশনের হাতে থাকা প্রয়োজন। পাশাপাশি অংশীজনদেরও এগুলো জানানো উচিত। কারণ, নির্বাচন মানে স্বচ্ছতা। এই স্বচ্ছতা না থাকলে আস্থার ঘাটতি তৈরি হয়।