নিহত সুমন ওই এলাকার কাশেম মিয়ার ছেলে। তিনি ভৈরবে একটি ব্যাগ তৈরির কারখানায় শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, প্রায় ছয় মাস আগে ভৈরব পৌরসভার কমলপুর এলাকার মেয়ে শিখা বেগমকে বিয়ে করেন সুমন। বিয়ের পর তাদের দাম্পত্য জীবন ভালোভাবেই চলছিল। গত বুধবার (৯ নভেম্বর) হঠাৎ সুমনের স্ত্রী শিখা মারা যান। শুক্রবার সকালে নিজ বাড়ির পেছনের বাগানের একটি গাছের ডালে সুমনকে ঝুলতে দেখে পরিবারের লোকজনকে বিষয়টি জানান স্থানীয়রা। পরে পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় জানানো হলে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে।
ভৈরব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ আলম মোল্লা বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ধারণা করা হচ্ছে, স্ত্রীর মৃত্যুর শোকেই সুমন আত্মহত্যা করেছেন। পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ময়নাতদন্ত ছাড়াই মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
Social Footer