বারিধারার ডিওএউচএসের ৮ নম্বর রোডের ৪৫২ নম্বর বাসার এ ফ্যাশন হাউজের সত্ত্বাধিকারী তামান্না মহসীন মৌ। ২০২৩ সালের অক্টোবরে হাউস অব বি আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করে। এ ফ্যাশন হাউসের সত্ত্বাধিকারী তামান্না মহসীন মৌ একজন ফ্যাশন ডিজাইনার।
যিনি নিজেই এসব কাপড়ের ডিজাইন করে থাকেন। তামান্না মহসীন মৌ জানান, তিনি পাকিস্তান ও ভারত থেকে শুধু ফেব্রিকস আমদানি করেন। তার ফ্যাশন হাউসের যত ডিজাইন সব তিনি নিজে করেন এবং হাউসেরই নিজস্ব কারিগর দিয়ে হাতের কাজ করান।
ড্রেসগুলো সেলাইও করা হয় নিজস্ব কারিগর দিয়ে, যা তার ফ্যাশন হাউসের ড্রেসগুলোর আলাদা একটি বিশেষত্ব।হাউস অব বি’ ফ্যাশন হাউসে গিয়ে দেখা যায়, শো-রুমের ভেতরেই কাজ করছেন ১০ থেকে ১৫ জন কারিগর। মৌ এর করা ডিজাইনের ওপর চলছে নিপুণ কারুকাজ।
অন্যপাশে সেলাইয়ে ব্যস্ত কয়েকজন। তারা জানান, সামনে ঈদ তাই কাজের চাপ বেড়েছে। অন্য সময় চাপ কিছুটা কম থাকলেও এখন প্রতিদিন প্রায় ১২ থেকে ১৪ ঘণ্টা করে কাজ করতে হয়।মৌ জানান, তার ফ্যাশন হাউসে সেলোয়ার, কামিজ, সারারা, কাপ্তান, কুর্তি সেট, কটি সেট, শার্ট, ইন্দো ওয়েস্টার্নসহ মেয়েদের সব ধরনের কাপড় পাওয়া যায়।
ক্রেতা চাইলে নিজের পছন্দ মতো ড্রেসও এখানে থেকে বানিয়ে নিতে পারবেন। এখানে কাপড়ের মূল্য ১০ হাজার থেকে শুরু হয়। সর্বোচ্চ কাপড়ের মূল্য ৪৫ হাজার টাকা।
প্রাথমিকভাবে বারিধারায় শুরু করলেও আসছে ঈদুল আজহার আগেই নতুন করে শো-রুম খোলার কথাও জানান হাউস অব বি’র সত্ত্বাধিকারী তামান্না মহসীন মৌ।