লিখিত বক্তব্যে ভুক্তভোগী কবিতা আক্তার বলেন, দলিল নং ১৫৪ ও দলিল নং ১২৫০ মূলে দুই মালিক হাওয়া বেগম ও কহিনূর বেগমের কাছ থেকে আমি দুই বারে ৫ এবং ৬ শতাংশ করে মোট ১১ শতাংশ জমি ক্রয় করি। কিন্তু আমাদের আত্মীয় হওয়ার সুবাদে উপজেলা শ্রমিক লীগ সভাপতি বাচ্চু শিকদারের নেতৃত্বে গোলাম শিকদার, দেলোয়ার সিকদার, মোস্তফা সিকদার, মোজাম্মেল শিকদার এবং বাচ্চু শিকদারের দুই ছেলে সোহেল শিকদার ও সুমন শিকদার সন্ত্রাসী দলবল ও দেশীও অস্ত্র নিয়ে আদালতের ১৪৪ ধারা অমান্য করে পুরাতন টিন দিয়ে একটি ছাপরা ঘর নির্মাণ করে।
সেই সাথে ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে জানায় এই টাকা দিলে জমিতে আর কোন ঝামেলা থাকবে না। আমি একজন অবলা নারী। কোন উপায়ান্তর না পেয়ে আপনাদের মাধ্যমে যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থা সর্বোপরি আদালতের কাছে ন্যায় বিচার প্রার্থনা করি।
জানতে চাইলে এ বিষয়ে অভিযুক্ত বাচ্চু শিকদার বলেন, ওই জমি আমাদের পৈত্রিক সম্পত্তি ও দখলীয়। আমরা অন্য কারো জমি দখল করি নাই।
সংবাদ সম্মেলনে প্রেসক্লাব সভাপতি ইকবাল গফুর, সাবেক সভাপতি শাকিল আনোয়ার,ভুক্তভোগী কবিতা আক্তার, কবিতার মা কোহিনুর আক্তার, ভুক্তভোগীর নানা-নানী, খালা-মামাসহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যগণ এবং বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
Social Footer