বুধবার (১৮ জানুয়ারি) জাতীয় সংসদে প্রধানমন্ত্রীর জন্য নির্ধারিত প্রশ্নোত্তর পর্বে সংসদ সদস্য এম আব্দুল লতিফের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
আর ভর্তুকি নয়, নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস পেতে ব্যবসায়ীদের কেনা দামই দিতে হবে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী।
২০৪১ সালের মধ্যে বিদ্যুৎ উৎপাদনে সক্ষমতা ৬০ হাজার মেগাওয়াটে উন্নীত করার আশা প্রকাশ করেন তিনি। এছাড়া ডিসেম্বর ও জানুয়ারিতে মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে বলেও জানান শেখ হাসিনা।
সরকারপ্রধান বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে সবাইকে সঙ্গে নিয়ে বাংলাদেশকে উন্নত-সমৃদ্ধিশীল রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলা হবে। আর্থসামাজিক ক্ষেত্রে সরকার জোর দেওয়ার কারণে দক্ষিণ এশিয়ায় উন্নয়নে সবচেয়ে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ।
জাতীয় পার্টির এমপি মুজিবুল হক চুন্নুর এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আইএমএফ তখনই ঋণ দেয় যখন ওই দেশ ঋণ দেওয়ার যোগ্যতা থাকে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা বিদ্যুৎ ও গ্যাসে এখনো ভর্তুকি দিচ্ছি। কিন্তু জনগণকে বিদ্যুৎ ব্যবহারে সাশ্রয়ী হতে হবে। আর দ্রব্যমূল্যের দাম সারা বিশ্বব্যাপী যুদ্ধের কারণে বেড়ে গেছে। তারপরও সব মানুষ যাতে খাদ্য কম দামে পায় সে ব্যবস্থা করেছি। যারা কিছুই করতে পারে না তাদের জন্য বিনামূল্যে খাদ্য দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। কৃষিতেও ভর্তুকি দেওয়া হচ্ছে
Social Footer