১৯৯৯ সালের ১৫ই নভেম্বর টাঙ্গাইল-৮ জাতীয় সংসদ উপ নির্বাচনে সরকার কর্তৃক জনগণের ভোটের অধিকার হরণের প্রতিবাদে এ জনসভা অনুষ্ঠিত হয়।
১৯৯৯ সালের ১৫ নভেম্বর যে ভোট চুরি হয়েছিল তার চেয়ে বেশি ভোট চুরি হয়েছে২০১৮ সালে।এখন আর আমি ৯৯ সালের ভোট চুরির কথা বলতে চাইনা।ডাক বাংলো চত্বরে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম একথা বলেন।এসময় তিনি নির্বাচন কমিশনার প্রসঙ্গে বলেন আবু হেনা মেরুদন্ড ওয়ালা কমিশনার ছিলেন।আর বর্তমান যারা নির্বাচন কমিশনার হন তারাঁ হলেন মেয়েও না, ছেলেও না,মেরুদণ্ড হীন তৃতীয় লিঙ্গের লোক।
এ জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি আরও বলেন কয়েক দিন যাবত শুনছি বন বিভাগ নোটিশ দিয়েছে বাড়ি- ঘর ছেড়ে দিতে হবে। এসব জমিতে রয়েছে মা- বাবার কবর,বাড়ি- ঘর ও ফসল আবাদের জায়গা।তিনি বন বিভাগকে হুশিয়ারি দিয়ে বলেন, এক ইঞ্চি জমির মধ্যে যদি বন বিভাগ মাতাব্বরি করতে যায় তবে আমাকে খবর দিবেন।তাদের(বন বিভাগের লোক) সখীপুর থেকে বের করে দেওয়া হবে। উক্ত জন সভায় আলহাজ্ব আব্দুস ছবুর খানের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান তালুকদার খোকা বীর প্রতীক,যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইকবাল সিদ্দিকী,কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য শামীম আল মনসুরআজাদ সিদ্দিকী,টাঙ্গাইল কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- মুক্তিযুদ্ধের জীবন্ত কিংবদন্তি কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান তালুকদার খোকা বীর প্রতীক।আরও উপস্থিত ছিলেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক প্রিন্সিপাল ইকবাল সিদ্দিকী, শামীম আল মনসুর আজাদ সিদ্দিকী, টাঙ্গাইল জেলা কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সহ- সভাপতি বীর মুক্তিযুদ্ধা আব্দুল হালিম সরকার, টাঙ্গাইল জেলা কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সাধারণ সম্পাদক এটি এম সালেক হিটলু,দুলাল মাস্টার,আলমগীর সিদ্দিকী,আশিক জাহাঙ্গীর, আবু জাহিদ রিপন প্রমূখ।
