ইতিহাস থেকে জানা যায়, এলাকা টির র্পূব নাম ছলি লোহানী। র্কীতমিান পুরুষ সাগর রাজা দিঘি খনন করার পর তার নামরে সঙ্গে দিঘির নাম যোগ করে এলকার নামকরণ করা হয় সাগরদীঘি সেই থেকে পাহাড়ী জনপদটি সাগরদীঘি হিসাবে পরিচিতি লাভ করে। দীঘির পাড়সহ মোট আয়তন ৩৬ একর। দঘিরি পাড় বেশ চওড়া হওয়ায় একে কন্দ্রে করে গড়ে উঠেছে বেশ কিছু স্থাপনা।
উত্তর পাড়ে রয়েছে সাগরদীঘি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় এবং কালী মন্দির। দক্ষিন পাড়ে সাগরদীঘি দাখিল মাদ্রাসা। পশ্চমি পাড়ে রয়েছে অস্থায়ী এলজিইডির বাংলো এবং র্পূবপাড়ে সাগরদীঘি পুলিশ তদন্ত কেন্দ্র।
এক সময় দীঘির যৌবনরে আলোক ছটায় মুগ্ধ হতো শত শত প্রকৃতি প্রেমী দর্শর্নাথী। সবুজের সমারোহে ভরপুর ছিলো দীঘির পাড়। আর সবুজ পত্রপল্লবের নান্দনিক পরবিশে বিষন্ন মনেও দোলা দিয়ে যেতো। স্বচ্ছ পানরি ঢউে আছড়ে পড়তো দীঘির পারে। গ্রীষ্মরে খাঁ খাঁ রোদ্দুরে অচনো পথিকের গোসল ও পিপাসা দুই-ই মেটাতো এর পানি।
দিঘিটি এ অঞ্চলরে সনাতন র্ধমাবলম্বদিরে কাছে র্তীথস্থান হিসাবেও বেশ জনপ্রিয়। প্রতবিছর বারুণী স্নানোৎসবে হাজারও ভক্ত বৃন্দরে আগমন ঘটে এই দিঘীকে কেন্দ্র করে।
দীঘির পারে অবস্থিত কালী মন্দিরের ম্যানেজিং কমিটির সাধারণ সম্পাদক শ্রী রঞ্জিত চন্দ্র বলেন, 'এই দীঘি আমাদরে কাছে পবিত্র র্তীথ স্থান। পানি নষ্ট থাকায় বারুণী স্নানে অনেক সমস্যা হয়। দিঘিটির ইজারা না দেওয়ার জন্য র্কতৃপক্ষরে সু-দৃষ্টি কামনা করছি'
টাঙ্গাইলের ঐতহ্যিবাহী নিদের্শন গুলোর মধ্যে সাগরদীঘি অন্যতম। তবে স্মৃতিবিজেরীত এই দীঘিটি কালের র্গভে অনকেটাই মলনি হতে চলছে। ঐতিহ্যের কথা না ভেবে র্স্বাথান্বষেী একটি মহল দিঘীর ইজারা এনে মাছ চাষ করছে এতে বিনষ্ট হচ্ছে দীঘির প্রকৃত জৌলুশ।
দূষতি হচ্ছে পানি, বাতাসে ছড়াচ্ছে র্দুগন্ধ। এতে সাধারণ মানুষসহ দুই পাড়ের দুই শক্ষিা প্রিতষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা প্রশান্তির নিঃশ্বাস আর বিশুদ্ধ বাতাস থেকে প্রতিনিয়ত বঞ্চিত হচ্ছে। র্দীঘদিন ধরে ঐতিহ্যবাহী দিঘিটির সংরক্ষণের দাবি জানিয়ে আসছে এলাকাবাসী।