বৃহস্পতিবার (২৯ মে) রাত সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার গোড়াই ইউনিয়নের সোহাগপুর এলাকার একটি ভাড়া বাসায় এই ঘটনা ঘটেশুক্রবার (৩০ মে) সকালে শ্বশুর কদম আলী সরদার মেয়ের স্বামী সুজন মিয়াকে আসামি করে থানায় মামলা করেন। মামলার দুই ঘণ্টা পর উপজেলার দেওহাটা বাজার থেকে পুলিশ সুজন মিয়াকে গ্রেপ্তার করেন।
গত এক যুগ আগে নীলফামারী সদরের খোকশাবাড়ি ইউনিয়নের মাঝপাড়া কলোনী এলাকার কদম আলী সরদারের মেয়ে কবিতার সঙ্গে মাঝাডাঙ্গা শিঙ্গিমারি গ্রামের আলিম উদ্দিনের ছেলে সুজন মিয়ার বিয়ে হয়। তাদের ঘরে একটি ছেলে ও একটি মেয়ে রয়েছে।কবিতা বেগম গোড়াই এলাকার একটি গার্মেন্টসে চাকরি আর স্বামী সুজন রিকশার গ্যারেজে মিস্ত্রীর কাজ করতেন বলে পুলিশ জানিয়েছেন। স্ত্রীকে হত্যার পর সুজন গা ঢাকা দেন।
পুলিশ জানায়, কবিতা ও সুজন উপজেলার সোহাগপুর এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকতেন। কবিতা হামিম গ্রুপের এক্সফ্লোর গার্মেন্টসে সুয়িং অপারেটর হিসেবে চাকরি করতেন।সুজন মিয়া অটোরিকশার গ্যারেজে মিস্ত্রির কাজ করতেন।
বৃহস্পতিবার রাতে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া হয়। এ সময় সুজন মিয়া বটি দিয়ে কুপিয়ে কবিতাকে হত্যা করে পালিয়ে যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে কবিতার মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্ত শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেন।
এদিকে মামলার দুই ঘণ্টা পর উপজেলার দেওহাটা বাজার থেকে পুলিশ খুনি সুজন মিয়াকে গ্রেপ্তার করে।মির্জাপুর থানার অফিসার্স ইনচার্জ মুহাম্মাদ রাশেদুল ইসলাম বলেন, মরদেহ ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। স্বামী সুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সুজন স্ত্রীকে হত্যা করে নিজের গলায় ছুরি দিয়ে আঘাত করে আত্মহত্যার চেষ্টা চালায়। সুজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে তিনি জানান।টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে কবিতা বেগম (২৮) নামে এক গার্মেন্টকর্মীকে গলা কেটে হত্যা করেছে স্বামী সুজন মিয়া। স্ত্রীকে হত্যার পর নিজের গলায় ছুরি দিয়ে আঘাত করে আত্মহত্যার চেষ্টা চালায়। একপর্যায়ে তিনি পালিয়ে যান।
বৃহস্পতিবার (২৯ মে) রাত সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার গোড়াই ইউনিয়নের সোহাগপুর এলাকার একটি ভাড়া বাসায় এই ঘটনা ঘটেশুক্রবার (৩০ মে) সকালে শ্বশুর কদম আলী সরদার মেয়ের স্বামী সুজন মিয়াকে আসামি করে থানায় মামলা করেন। মামলার দুই ঘণ্টা পর উপজেলার দেওহাটা বাজার থেকে পুলিশ সুজন মিয়াকে গ্রেপ্তার করেন।
গত এক যুগ আগে নীলফামারী সদরের খোকশাবাড়ি ইউনিয়নের মাঝপাড়া কলোনী এলাকার কদম আলী সরদারের মেয়ে কবিতার সঙ্গে মাঝাডাঙ্গা শিঙ্গিমারি গ্রামের আলিম উদ্দিনের ছেলে সুজন মিয়ার বিয়ে হয়। তাদের ঘরে একটি ছেলে ও একটি মেয়ে রয়েছে।কবিতা বেগম গোড়াই এলাকার একটি গার্মেন্টসে চাকরি আর স্বামী সুজন রিকশার গ্যারেজে মিস্ত্রীর কাজ করতেন বলে পুলিশ জানিয়েছেন। স্ত্রীকে হত্যার পর সুজন গা ঢাকা দেন।
পুলিশ জানায়, কবিতা ও সুজন উপজেলার সোহাগপুর এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকতেন। কবিতা হামিম গ্রুপের এক্সফ্লোর গার্মেন্টসে সুয়িং অপারেটর হিসেবে চাকরি করতেন।সুজন মিয়া অটোরিকশার গ্যারেজে মিস্ত্রির কাজ করতেন।
বৃহস্পতিবার রাতে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া হয়। এ সময় সুজন মিয়া বটি দিয়ে কুপিয়ে কবিতাকে হত্যা করে পালিয়ে যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে কবিতার মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্ত শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেন।
এদিকে মামলার দুই ঘণ্টা পর উপজেলার দেওহাটা বাজার থেকে পুলিশ খুনি সুজন মিয়াকে গ্রেপ্তার করে।মির্জাপুর থানার অফিসার্স ইনচার্জ মুহাম্মাদ রাশেদুল ইসলাম বলেন, মরদেহ ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। স্বামী সুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সুজন স্ত্রীকে হত্যা করে নিজের গলায় ছুরি দিয়ে আঘাত করে আত্মহত্যার চেষ্টা চালায়। সুজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে তিনি জানান।